Mega Earthquake: মুহুর্তের মধ্যে তছনছ হবে সবকিছু! মহাভূমিকম্পের আশঙ্কা জাপানের! প্রকাশ্যে ভয়ঙ্কর রিপোর্ট

Mega Earthquake: শুক্রবার মায়ানমারের তীব্র ভূমিকম্পে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়েছে একের পর এক বহুতল। একপ্রকার মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে মায়ানমার। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর ভয়ংকর ভূমিকম্পে মৃত্যুমিছিল শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে মৃতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১হাজার। আহত হয়েছেন সাড়ে তিন হাজারের বেশি মানুষ। শুধু মায়ানমার নয় ভূমিকম্পের জেরে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে প্রতিবেশী তাইল্যান্ডও। ...

Updated on:

Mega Earthquake: শুক্রবার মায়ানমারের তীব্র ভূমিকম্পে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়েছে একের পর এক বহুতল। একপ্রকার মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে মায়ানমার। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর ভয়ংকর ভূমিকম্পে মৃত্যুমিছিল শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে মৃতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১হাজার। আহত হয়েছেন সাড়ে তিন হাজারের বেশি মানুষ। শুধু মায়ানমার নয় ভূমিকম্পের জেরে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে প্রতিবেশী তাইল্যান্ডও। এখনও উদ্ধারকার্য অব্যাহত রয়েছে সেই দেশে। তবে এরই মাঝে গোটা বিশ্বকে মহা বিপদের বার্তা দিল জাপান। এক মহাপ্রলয়ের আশঙ্কা করছে এই দেশ।

মহাপ্রলয়ের আশঙ্কা:

মায়ানমারের ভূমিকম্পের পর এক মহাভূমিকম্প এবং সুনামির আশঙ্কা প্রকাশ করেছে জাপান। এমনিতেই ভূমিকম্পে তছনছ হয়েছে মায়ানমার। তার মধ্যেই জাপানের এই আশঙ্কা ত্রাসের সঞ্চার করছে মানুষের মনে।

সম্প্রতি এক রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছে জাপান সরকারের তরফে। সেই দেশের সরকারের আশঙ্কা, ‘মহাভূমিকম্প’ এবং সুনামিতে জাপানে প্রায় তিন লক্ষ মানুষের মৃত্যু হতে পারে। আর্থিক ক্ষতি হতে পারে ২ লক্ষ কোটি ডলার, যা জাপানের মোট জিডিপির অর্ধেক! তবে এখন প্রশ্ন হলো এই মহাভূমিকম্প আসলে কি? বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, সাধারণত এই মহাভূমিকম্পে রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা হতে পারে ৮ থেকে ৯। দক্ষিণ জাপানে ২০২৪ সালে ৭.১ মাত্রার কম্পন অনুভূত হয়েছিল। তার পর থেকেই বিভিন্ন পরীক্ষা শুরু করেছেন সেই দেশের বিজ্ঞানীরা।

প্রস্তুতি শুরু করা হয়েছে জাপান সরকারের তরফে

ইতিমধ্যে প্রস্তুতি শুরু করেছে জাপান সরকার। তারা ১২.৩ লক্ষ মানুষকে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যাওয়ার বন্দোবস্ত শুরু করেছে। আসলে অস্থির টেকটোনিক পাতের কার্যকলাপ বেশ ভাবিয়ে তুলেছে জাপানিদের। ফিলিপিন্সের সমুদ্র প্লেট ইউরেশিয়ান প্লেটের নীচে নেমে আসায় ভয়ঙ্কর এক ভূমিকম্পের আশঙ্কা করছে জাপান।

বিজ্ঞানীরা মনে করছেন সমুদ্রের নিচে নানকাই খাদে ভূমিকম্পের উৎসস্থল হতে পারে। ১৯৪৬ সালে এই নানকাই খাদ ছিল ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল। টোকিয়ো বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূকম্পবিশারদ নাওশি হিরাতা সতর্ক করে জানিয়েছেন, এই ভূমিকম্প মোকাবিলা করতে হলে অনেক আগে থেকেই প্রস্তুতি দরকার পড়বে। কম্পন শুরু হলে আর কিছু করা সম্ভব হবেনা। যার কারণে বেশ আতঙ্কে রয়েছেন জাপানের মানুষজন।

অবশ্যই পড়ুন। JioHotstar: বিনামূল্যে IPL দেখার সুযোগ! JioHotstar নিয়ে আম্বানির সংস্থার বড় চমক

WhatsApp Icon