Indian Railway: রেলওয়ে দ্রুততম ও অন্যতম চিপ পরিবহন ব্যবস্থা। প্রত্যেকদিন বহু মানুষ রেলওয়েকে (Indian Railway) ব্যবহার করেন যাতায়াতের একটি মাধ্যম হিসেবে। তবে কোথাও ঘুরতে যাওয়ার জন্য দূরপাল্লার ট্রেনের টিকিট পাওয়া দুর্বিসহ হয়ে উঠেছে। নির্ধারিত দিনের তিন চারমাস আগা থেকেই সব ট্রেনের টিকিট বুকিং হয়ে যায় মানুষদের পড়ে থাকতে হয় ওয়েটিং লিস্টে।
সেইজন্য এখন কোথাও ঘুরতে যাওয়া নির্ভর করে ট্রেনের টিকিট পাওয়া যায় কিনা তারউপর। টিকিট আগে থেকে না পাওয়া গেলে তৎকাল টিকিটের সুবিধা থাকে তবে সেই তৎকাল টিকিটের অসুবিধা একটাই যে টিকিটের পরিমাণ থাকে সীমিত। প্রথম দিকে টিকিট না কাটলে নিমেষের মধ্যেই টিকিট বুকিং হয়ে যায়।
তবে এইবার আগে থেকে টিকিট কাটার চিন্তা আর থাকবেনা বললেই চলে। কারণ এখন কারেন্ট টিকিট বা স্টেশনে পৌঁছে ট্রেন ছাড়ার ৩-৪ ঘণ্টা আগে ও পাওয়া যাবে ট্রেনের কনফার্ম টিকিট। পরিবহনের যেহেতু সব থেকে চিপ ও দ্রুততম মাধ্যম ট্রেন সেহেতু দূরে কোথাও যাত্রা বা ঘুরতে যেতে মানুষ রেলওয়কেই বেছে নেন।
তবে এই ক্ষেত্রে বলে রাখা ভালো টিকিট পাওয়া যাবে টা নির্ভর করে ট্রেনে কতগুলি স্থান খালি আগে তারওপর। সাধারণ টিকিটে আসন নিশ্চিত থাকে, কিন্তু কারেন্ট টিকিটে আসন পাওয়া যাবে কিনা তা ট্রেনে খালি আসন থাকার উপর নির্ভর করে।
স্টেশনে পৌঁছে ও অনেকেই কারেন্ট টিকিট কেটে ট্রেনে (Indian Railway) ওঠেন। তবে এই ব্যাপারে বলে রাখা ভালো স্টেশনে পৌঁছে টিকিট পাওয়া যাবে ততগুলি কতগুলি শেয়ার বা স্থান ট্রেনে খালি থাকবে অর্থাৎ যেই সারগুলির বুকিং নেই। আবার অনেক ক্ষেত্রে কনফার্ম টিকিট নাও পেতে পারেন।
তবে স্টেশনে পৌঁছে অনেকেই ৩-৪ ঘণ্টা আগে কনফার্ম টিকিট কেটেই ট্রেনে যাত্রা করেন। তবে এই টিকিট পাওয়া বা না পাওয়া নির্ভর করবে সিটের অ্যাভেলিবিলিটির উপর। সাধারণত এই কারেন্ট টিকিটের দাম সাধারণ টিকিটের চেয়ে ১০-২০ টাকা কম হয়।
আরও পড়ুন: Bank Holiday: টানা ৩ দিন বন্ধ থাকবে ব্যাঙ্ক! জরুরি কাজ করে ফেলুন আজই