Digha: দুর্গাপূজা মানেই বাঙালির উৎসবের শুরু। কেবলমাত্র ৫ দিনের দুর্গাপূজা নয় তারপরে থাকে লম্বা ছুটি। আর সেই ছুটিতে গা ভাসিয়ে দূর দেশে পাড়ি দেয় বাঙালি! কিন্তু কালীপূজো ভাই ফোটার পর আবার তো অফিস যেতে হবে। তাই কাছে পিঠে যদি কোথাও বেরিয়ে আসার পরিকল্পনা করেন তবে মন্দ নয়। কাছে পিঠে বলতেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে নীল সমুদ্র।
দীঘা টু কলকাতা:
দিগন্ত বিস্তৃত সমুদ্র আর তার সাথে সমুদ্রের পাড়ে বসে কাঁকড়া কিংবা মাছের কাঁটা চিবানো। এক্ষেত্রে দীঘা ছাড়া অন্য কিছুকে কি ভাবা যায়। বছরের বিভিন্ন সময়ে দিঘায় ভিড়। শুধু বাঙালি নয় দূর রাজ্য থেকেও বহু পর্যটকরা ছুটে আসেন দীঘার সৌন্দর্য উপভোগ করতে। পুজোর পর্যটনে এবার দীঘার মুকুটে নতুন পালক। পূজোয় যদি এবার দীঘা বেড়াতে আসতে চান তবে সুখবর। দীঘা বেড়ানোর জন্য যদি পছন্দের পরিবহন হয়ে থাকে বাস! তবে এই খবর আপনার জন্য! শুধু ট্রেনে নয়, এবার দীঘায় যেতে পারবেন বাসে করেও! অল্প কয়েক ঘন্টার মধ্যেই বাসে চেপে পৌঁছে যেতে পারবেন সৈকত নগরীতে!
বুক করুন বাস:
দক্ষিণবঙ্গ রাষ্ট্র পরিবহন সংস্থা দিচ্ছে বাড়তি বাসের সুবিধা! পুজোর মরশুমে যদি কয়েকটা দিন দীঘায় বেড়াতে যেতে চান তবে অবশ্যই ভরসা রাখুন বাসে! পুজোর সময় এমনি ঠাসা ভিড় থাকে দীঘায়! এই সময়ে যানবাহনের ধকল এড়াতে উঠতে পারেন বাসে। কলকাতা থেকে দীঘা বাস চালাবে দক্ষিণবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহন নিগম। ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে অগ্রিম বুকিং। মন্দারমনি তাজপুর শংকরপুর সহ আরো বিভিন্ন পর্যটন স্থল ঘুরে আসতে পারবেন। ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে দীঘা মন্দারমনি হোটেল বুকিং শুরু হয়ে গিয়েছে। তার আগে বেড়ানোর জন্য বুক করে ফেলুন বাস।
অতিরিক্ত বাস:
পুজোর সময় পর্যটকদের অতিরিক্ত চাপের বোঝা কমাতে এখন থেকেই বুকিং শুরু হয়ে গিয়েছে। মহালয়ার সময় থেকেই অতিরিক্ত বাস চলবে লক্ষ্মীপূজো পর্যন্ত। যদিও তারপর যাত্রীদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে চালানো হবে বাস। আপাতত সরকারি ডিপো থেকে ৪৫টি বাস চলে। এবার সেই বাসের সংখ্যা করা হবে ৬০।