Earthquake In Pakistan: করাচিতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক! ৪.৭ মাত্রার কম্পনে কেঁপে উঠল শহর

Earthquake In Pakistan: সোমবার বিকেলে পাকিস্তানের করাচি ও আশেপাশের এলাকায় ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৪.৭, যার উৎসস্থল করাচির নিকটবর্তী অঞ্চলেই অবস্থিত। ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি জানিয়েছে, ভারতীয় সময় অনুযায়ী বিকেল ৪টা ৪০ মিনিটে (স্থানীয় সময় ৪টা ১০ মিনিট) কম্পনটি হয়েছে। ভূমিকম্পের কেন্দ্র ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে ১০ কিলোমিটার গভীরে। ...

Published on:

Earthquake In Pakistan

Earthquake In Pakistan: সোমবার বিকেলে পাকিস্তানের করাচি ও আশেপাশের এলাকায় ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৪.৭, যার উৎসস্থল করাচির নিকটবর্তী অঞ্চলেই অবস্থিত। ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি জানিয়েছে, ভারতীয় সময় অনুযায়ী বিকেল ৪টা ৪০ মিনিটে (স্থানীয় সময় ৪টা ১০ মিনিট) কম্পনটি হয়েছে। ভূমিকম্পের কেন্দ্র ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে ১০ কিলোমিটার গভীরে

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

ভূমিকম্পের কেন্দ্র ও প্রভাব

করাচি শহর থেকে ভূমিকম্পের উৎসস্থল প্রায় ১০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। পাশাপাশি, বালোচিস্তান প্রদেশের উথল শহর থেকে প্রায় ৬৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে কম্পনের উৎসস্থল চিহ্নিত করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি, তবে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ভূমিকম্পের সময় অনেকে নিরাপত্তার খাতিরে ঘরবাড়ি ছেড়ে বাইরে চলে আসেন।

বাছায় করা খবর নিজের মোবাইলে পেতে Join Now

আরও পড়ুন: Panchayat App: আর লাইনে দাঁড়ানোর ঝামেলা নয়! মোবাইল অ্যাপেই মিলবে পঞ্চায়েত সার্টিফিকেট

পাকিস্তানে ভূমিকম্পের ধারাবাহিকতা

গত মাসের শেষের দিকে পাকিস্তানে ৪.৫ মাত্রার আরেকটি ভূমিকম্প হয়েছিল। ভূমিকম্পপ্রবণ অঞ্চলে অবস্থিত হওয়ায় পাকিস্তানে মাঝেমধ্যেই মাঝারি থেকে তীব্র মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত হয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই কম্পনগুলো ভবিষ্যতে আরও বড় বিপর্যয়ের ইঙ্গিত দিতে পারে।

গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়তে জয়েন করুন Join Now

মায়ানমারে ভয়াবহ ভূমিকম্প: মৃত্যু হাজার ছাড়াল

গত শুক্রবার মায়ানমারে ৭.৭ মাত্রার ভূমিকম্প ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের সৃষ্টি করেছে। এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, মৃতের সংখ্যা ২০০০ ছাড়িয়ে গেছে। ভূমিকম্পের প্রভাব পড়েছে থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককেও। সেখানে একটি নির্মীয়মাণ ৩০ তলা ভবন ধসে পড়েছে, যার ফলে ১৮ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এখনও অনেকেই ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে রয়েছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

ভূমিকম্পপ্রবণ অঞ্চলে বসবাসকারীদের সতর্ক থাকা ও জরুরি প্রস্তুতি গ্রহণ করা অত্যন্ত জরুরি। পাকিস্তান, মায়ানমার ও থাইল্যান্ডের সাম্প্রতিক ভূমিকম্প প্রমাণ করছে যে, এই ধরনের দুর্যোগ মুহূর্তেই ভয়াবহ বিপর্যয়ের কারণ হতে পারে। ভবিষ্যতে আরও ভূমিকম্পের সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না, তাই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণে আরও মনোযোগী হতে হবে

আরও পড়ুন:  চোখ ভালো রাখার ৯ কার্যকরী উপায়