Summer Vacation:অস্বস্তিকর গরমে নাজেহাল গোটা বাংলা। তাই গ্রীষ্মকালীন ছুটি নিয়ে সিদ্ধান্ত রাজ্য সরকারের। সূত্রের খবর, আগামী ২২ শে এপ্রিল থেকে সরকারি স্কুলগুলিতে ছুটি ঘোষণা হতে পারে। পাশাপাশি বেসরকারি স্কুলগুলিতেও ছুটি এগিয়ে নিয়ে আসার আবেদন জানিয়েছে রাজ্য প্রশাসন।
Summer Vacation Update
![Summer Vacation](https://www.tollywoodonline.in/wp-content/uploads/2024/04/Summer-Vacation-1.jpg)
আগামী ১৯ এপ্রিল থেকে লোকসভা ভোটের জন্য গরমের ছুটি বাড়িয়েছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। প্রতিবছরের তুলনায় এবারে গরমের ছুটি বাড়বে বলে জানা গিয়েছে। সাধারণত ১০ দিন প্রত্যেক বছর গরমের ছুটি পেলেও এই বারে তা ২২ দিন হতে পারে। তবে বাইশে এপ্রিল ছুটি ঘোষণা হয়ে গেলে তা আরো বাড়তে পারে।
আরও পড়ুন: Anurager Chhowa: আবারও জয় হলো ভালোবাসার; কূটনী পৃথার চাল ভেস্তে এক হলো সূর্য-দীপা
প্রসঙ্গত আগামী 19 এপ্রিল থেকে সারা দেশ জুড়ে লোকসভা ভোট শুরু হচ্ছে। প্রথম দফায় উত্তরবঙ্গে চলবে ভোটগ্রহণ তাই সেখানকার স্কুলগুলি ছুটি থাকবে বলে জানা গিয়েছে। নির্বাচনের সময় বহু স্কুলে বুথ তৈরি হয়, এছাড়াও অস্থায়ী ক্যাম্প হিসেবেও কয়েকটি স্কুল ব্যবহৃত হয়। সেই কারণেই ভোটের সময় স্কুল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পর্ষদ।
বোর্ডের নির্দেশিকা অনুযায়ী ভোটের জন্য ১৬ থেকে কুড়ি এপ্রিল বন্ধ থাকবে কোচবিহার আলিপুরদুয়ার এবং জলপাইগুড়ির সমস্ত স্কুল। এছাড়া ২৪ থেকে ২৭ এপ্রিল দ্বিতীয় দফায় ভোট চলায় দার্জিলিং কালিম্পং এবং দুই দিনাজপুরের স্কুল বন্ধ থাকবে।
Know About Summer Vacation Update
![Summer Vacation](https://www.tollywoodonline.in/wp-content/uploads/2024/04/Summer-Vacation.jpg)
চলতি বছরের এপ্রিলের পর্ষদের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী ৬ই মে থেকে স্কুলগুলিতে গরমের ছুটি দেওয়ার কথা ছিল যা ২রা জুন পর্যন্ত চলবে বলে জানিয়েছিল বোর্ড।যদিও প্রথমে ২০ মে পর্যন্ত ছুটি দেওয়ার কথা ছিল যা পরে জুন মাস পর্যন্ত বাড়ানো হয়। এই বছরে লোকসভা ভোট থাকায় প্রস্তুতি শুরু হয়েছে বছরের গোড়া থেকেই। জানুয়ারি মাসে কেন্দ্রীয় বাহিনী আসে কলকাতায়। তাদের থাকার জন্য পড়ুয়াদের ছুটি দিতে বাধ্য হয়েছিল কয়েকটি স্কুল।
তীব্র গরমে পড়ুয়াদের স্বাস্থ্যের কথা ভেবে দক্ষিণ কলকাতার যাদবপুর বিদ্যাপীঠ এবং গড়িয়ার হরিমতি দেবী উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় “ওয়াটার বেল” চালু করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ক্লাস চলাকালীন তিনবার দেওয়া হবে ওয়াটার বেল। জলের অভাবে পড়ুয়ারা যাতে অসুস্থ না হয়ে পড়ে তাই এই পদক্ষেপ।